অবতার সম্পর্কে শ্রীকৃষ্ণ উক্তি / বাণী
অবতার সম্পর্কে শ্রীকৃষ্ণ উক্তি / বাণী
“যখনই ধর্মের গ্লানি ও অধর্মের অভ্যুত্থান হয়, তখনই আমি মনুষ্য-দেহ ধারণ করি। সাধুদের পরিত্রাণ, দূষ্কৃতকারীদের বিনাস ও ধর্মসংস্থাপনের জন্য আমি যুগে যুগে অবতীর্ণ হই।”
— শ্রীকৃষ্ণ
উৎস : গীতা, ৪।৭-৮
এ-কথা সকল সময়েই সত্য যে, কার্য যে পরিমাণে মহৎ, তাহার পশ্চাতে সেই পরিমাণে উপলব্ধির শক্তি নিহিত।
উন্নত মানবগণ জীবনধারনের জন্য যতটুকু আবশ্যক, ততটুকু ব্যতীত তথাকথিত আরামের জন্য সময় ব্যায় করিতে সম্পূর্ণ অনিচ্ছুক ; আর যতই তাঁহারা উন্নত হইতে থাকেন, ততই নিতান্ত আবশ্যক কাজগুলিতে তাঁহাদের উৎসাহ কমিয়া যায়।
'রমাতা সাধু, বহতা পানি।
যহ কাভি না মৈল লখানি॥'
অর্থাৎ যে জল প্রবাহিত হয় তাহা যেমন বিশুদ্ধ থাকে, তেমনি যে সাধু ভ্রমণ করিয়া বেড়ান, তিনি তেমনি পবিত্র থাকেন।
কোন জিনিস যেমন সর্বদা নাড়াচাড়া করিলে তাহাতে মরিচা ধরে না, তাঁহারা বলেন, এরূপ ভ্রমণ করিলে তাঁহাদের মধ্যেও সেইরূপ মলিনতা প্রবেশ করিবে না।
যহ কাভি না মৈল লখানি॥'
অর্থাৎ যে জল প্রবাহিত হয় তাহা যেমন বিশুদ্ধ থাকে, তেমনি যে সাধু ভ্রমণ করিয়া বেড়ান, তিনি তেমনি পবিত্র থাকেন।
কোন জিনিস যেমন সর্বদা নাড়াচাড়া করিলে তাহাতে মরিচা ধরে না, তাঁহারা বলেন, এরূপ ভ্রমণ করিলে তাঁহাদের মধ্যেও সেইরূপ মলিনতা প্রবেশ করিবে না।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন