হিন্দু মুসলমান সম্পর্ক বিষয়ে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

হিন্দু মুসলমান সম্পর্ক সম্পর্কে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের মন্তব্য :

যদি মুসলমান সমাজ মারে আর আমরা পড়ে পড়ে মার খাই, তবে জানব, এ সম্ভব করেছে শুধু আমাদের দুর্বলতা।

(রবীন্দ্র রচনাবলী, জ.শ.স,১৩ খণ্ড, পৃষ্ঠা ৩১৭,কালান্তর)

Rabindranath Tagore on Hindu-Muslim relations
Rabindranath-Tagore-on-Hindu-Muslim-relations

এই লাইনটি ‘কালান্তর’-এর ‘স্বামী শ্রদ্ধানন্দ’ প্রবন্ধ থেকে নেওয়া। কী সুচতুরভাবে শুধুমাত্র এই একটি লাইনকে তুলে এনে, কথার আগুপিছু কিছুকে না দেখিয়ে পুরো ভিন্ন বার্তা প্রেরণ করা হচ্ছে, সেকথা ভাবলেও শিউরে উঠতে হয়। এই প্রবন্ধে রবীন্দ্রনাথ পরিষ্কার বলছেন—

ভারতবর্ষের অধিবাসীদের দুই মোটা ভাগ, হিন্দু ও মুসলমান। যদি ভাবি, মুসলমানদের অস্বীকার করে এক পাশে সরিয়ে দিলেই দেশের সকল মঙ্গলপ্রচেষ্টা সফল হবে, তা হলে বড়োই ভুল করব। ছাদের পাঁচটা কড়িকে মানব, বাকি তিনটে কড়িকে মানবই না, এটা বিরক্তির কথা হতে পারে, কিন্তু ছাদ-রক্ষার পক্ষে সুবুদ্ধির কথা নয়। আমাদের সবচেয়ে বড়ো অমঙ্গল বড়ো দুর্গতি ঘটে যখন মানুষ মানুষের পাশে রয়েছে অথচ পরস্পরের মধ্যে সম্বন্ধ নেই, অথবা সে সম্বন্ধ বিকৃত। বিদেশীর রাজ্যে রাজপুরুষদের সঙ্গে আমাদের একটা বাহ্য যোগ থাকে, অথচ আন্তরিক সম্বন্ধ থাকে না। বিদেশীয় রাজত্বে এইটেই আমাদের সবচেয়ে পীড়া দেয়। গায়ে-পড়া যোগটা দুর্বলতা ও অপমান আনে। বিদেশী শাসন সম্পর্কে যদি এ কথা খাটে তবে স্বদেশীয়দের সম্বন্ধে সে আরও কত সত্য। এক দেশে পাশাপাশি থাকতে হবে, অথচ পরস্পরের সঙ্গে হৃদ্যতার সম্বন্ধ থাকবে না, হয়তো বা প্রয়োজনের থাকতে পারে— সেইখানেই যে ছিদ্র— ছিদ্র নয়, কলির সিংহদ্বার। দুই প্রতিবেশীর মধ্যে যেখানে এতখানি ব্যবধান সেখানেই আকাশ ভেদ করে ওঠে অমঙ্গলের জয়তোরণ। আমাদের দেশে কল্যাণের রথযাত্রায় যখনই সকলে মিলে টানতে চেষ্টা করা হয়েছে— কংগ্রেস প্রভৃতি নানা প্রচেষ্টা দ্বারা, সে-রথ কোথায় এসে থেমে যায়, ভেঙে পড়ে? যেখানে গর্তগুলো হাঁ ক’রে আছে হাজার বছর ধরে।

আমাদের দেশে যখন স্বদেশী-আন্দোলন উপস্থিত হয়েছিল তখন আমি তার মধ্যে ছিলেম। মুসলমানরা তখন তাতে যোগ দেয় নি, বিরুদ্ধ ছিল; জননায়কেরা কেউ কেউ তখন ক্রুদ্ধ হয়ে বলেছিলেন, ওদের একেবারে অস্বীকার করা যাক। জানি, ওরা যোগ দেয় নি। কিন্তু, কেন দেয় নি। তখন বাঙালি হিন্দুদের মধ্যে এত প্রবল যোগ হয়েছিল যে সে আশ্চর্য! কিন্তু, এতবড়ো আবেগ শুধু হিন্দুসমাজের মধ্যেই আবদ্ধ রইল, মুসলমানসমাজকে স্পর্শ করল না! সেদিনও আমাদের শিক্ষা হয় নি। পরস্পরের মধ্যে বিচ্ছেদের ডোবাটাকে আমরা সমাজের দোহাই দিয়ে গভীর করে রেখেছি।

আমি যখন আমার জমিদারি সেরেস্তায় প্রথম প্রবেশ করলেম তখন একদিন দেখি, আমার নায়েব তাঁর বৈঠকখানায় এক জায়গায় জাজিম খানিকটা তুলে রেখে দিয়েছেন। যখন জিজ্ঞেস করলেম, ‘এ কেন’ তখন জবাব পেলেম, যে-সব সম্মানী মুসলমান প্রজা বৈঠকখানায় প্রবেশের অধিকার পায় তাদের জন্য ঐ ব্যবস্থা। এক তক্তপোষে বসাতেও হবে অথচ বুঝিয়ে দিতে হবে আমরা পৃথক। এ প্রথা তো অনেক দিন ধরে চলে এসেছে; অনেকদিন মুসলমান এ মেনে এসেছে, হিন্দুও মেনে এসেছে। জাজিম-তোলা আসনে মুসলমান বসেছে, জাজিম-পাতা আসনে অন্যে বসেছে। তার পর ওদের ডেকে একদিন বলেছি, ‘আমরা ভাই, তোমাকেও আমার সঙ্গে ক্ষতি স্বীকার করতে হবে, কারাবাস ও মৃত্যুর পথে চলতে হবে।’ তখন হঠাৎ দেখি অপর পক্ষ লাল টক্‌টকে নতুন ফেজ মাথায় দিয়ে বলে, আমরা পৃথক। আমরা বিস্মিত হয়ে বলি, রাষ্ট্র ব্যাপারে পরস্পর পাশে এসে দাঁড়াবার বাধাটা কোথায়। বাধা ঐ জাজিম-তোলা আসনে বহুদিনের মস্ত ফাঁকটার মধ্যে। ওটা ছোটো নয়। ওখানে অকূল অতল কালাপানি। বক্তৃতামঞ্চের উপর দাঁড়িয়ে চেঁচিয়ে ডাক দিলেই পার হওয়া যায় না।

আজকে দেখতে হবে, আমাদের হিন্দুসমাজের কোথায় কোন্‌ ছিদ্র, কোন্‌ পাপ আছে, অতি নির্মমভাবে তাকে আক্রমণ করা চাই। এই উদ্দেশ্য মনে নিয়ে আজ হিন্দুসমাজকে আহ্বান করতে হবে; বলতে হবে, পীড়িত হয়েছি আমরা, লজ্জিত হয়েছি, বাইরের আঘাতের জন্য নয়, আমাদের ভিতরের পাপের জন্য; এসো সেই পাপ দূর করতে সকলে মিলি। আমাদের পক্ষে এ বড়ো সহজ কথা নয়। কেননা, অন্তরের মধ্যে বহুকালের অভ্যস্ত ভেদবুদ্ধি, বাইরেও বহুদিনের গড়া অতি কঠিন ভেদের প্রাচীর। মুসলমান যখন কোনো উদ্দেশ্য নিয়ে মুসলমান সমাজকে ডাক দিয়েছে, সে কোনো বাধা পায় নি– এক ঈশ্বরের নামে ‘আল্লাহো আক্‌বর’ বলে সে ডেকেছে। আর আজ আমরা যখন ডাকব ‘হিন্দু এসো’ তখন কে আসবে। আমাদের মধ্যে কত ছোটো ছোটো সম্প্রদায়, কত গণ্ডী, কত প্রাদেশিকতা– এ উত্তীর্ণ হয়ে কে আসবে। কত বিপদ গিয়েছে। কই একত্র তো হই নি। বাহির থেকে যখন প্রথম আঘাত নিয়ে এল মহম্মদ ঘোরী তখন হিন্দুরা সে আসন্ন বিপদের দিনেতেও তো একত্র হয় নি। তার পর যখন মন্দিরের পর মন্দির ভাঙতে লাগল, দেবমূর্তি চূর্ণ হতে লাগল, তখন তারা লড়েছে, মরেছে, খণ্ড খণ্ড ভাবে যুদ্ধ করে মরেছে। তখনও একত্র হতে পারল না। খণ্ডিত ছিলেম বলেই মেরেছে, যুগে যুগে এই প্রমাণ আমরা দিয়েছি। কখনও কখনও ইতিহাস উদ্‌ঘাটন করে অন্য প্রমাণ পাবার চেষ্টা করি বটে; বলি, শিখরা তো একসময় বাধা ঘুচিয়েছিল। শিখরা যে বাধা ঘুচিয়েছিল সে তো শিখধর্ম দ্বারাই। পাঞ্জাবের কোথাকার জাঠ, কোথাকার কোন্‌ জাতি সব, শিখধর্মের আহ্বানে একত্র হতে পেরেছিল; বাধাও দিতে পেরেছিল; ধর্মকেও রক্ষা করতে এক হয়ে দাঁড়িয়েছিল। শিবাজি একসময় ধর্মরাজ্যস্থাপনের ভিত গেড়েছিলেন। তাঁর যে অসাধারণ শক্তি ছিল তদ্‌দ্বারা তিনি মারাঠাদের একত্র করতে পেরেছিলেন। সেই সম্মিলিত শক্তি ভারতবর্ষকে উপদ্রুত করে তুলেছিল। অশ্বের সঙ্গে অশ্বারোহীর যখন সামঞ্জস্য হয় কিছুতেই সে অশ্ব থেকে পড়ে না; শিবাজির হয়ে সেদিন যারা লড়েছিল তাদের সঙ্গে শিবাজির তেমনি সামঞ্জস্য হয়েছিল। পরে আর সে সামঞ্জস্য রইল না, পেশোয়াদের মনে ও আচরণে ভেদবুদ্ধি, খণ্ড খণ্ড স্বার্থবুদ্ধি তীক্ষ্ম হয়ে ক্ষণকালীন রাষ্ট্রবন্ধনকে টুকরো টুকরো করে দিলে। আমার কথা এই যে, আমাদের মধ্যে এই-যে পাপ পুষে রেখেছি এতে কি শুধু আমাদেরই অকল্যাণ, সে পাপে কি আমরা প্রতিবেশীদের প্রতি অবিচার করি নে, তাদের মধ্যে হিংসা জাগিয়ে তুলি নে? যে দুর্বল সেই প্রবলকে প্রলুব্ধ করে পাপের পথে টেনে আনে। পাপের প্রধান আশ্রয় দুর্বলের মধ্যে। অতএব যদি মুসলমান মারে আর আমরা পড়ে পড়ে মার খাই– তবে জানব, এ সম্ভব করেছে শুধু আমাদের দুর্বলতা। আপনার জন্যেও, প্রতিবেশীর জন্যেও আমাদের নিজেদের দুর্বলতা দূর করতে হবে। আমরা প্রতিবেশীদের কাছে আপিল করতে পারি, তোমরা ক্রূর হোয়ো না, তোমরা ভালো হও, নরহত্যার উপরে কোনো ধর্মের ভিত্তি হতে পারে না– কিন্তু সে আপিল যে দুর্বলের কান্না। বায়ুমণ্ডলে বাতাস লঘু হয়ে এলে ঝড় যেমন আপনিই আসে, ধর্মের দোহাই দিয়ে কেউ তাকে বাধা দিতে পারে না, তেমনি দুর্বলতা পুষে রেখে দিলে সেখানে অত্যাচার আপনিই আসে– কেউ বাধা দিতে পারে না। কিছুক্ষণের জন্য হয়তো একটা উপলক্ষ্য নিয়ে পরস্পর কৃত্রিম বন্ধুতাবন্ধনে আবদ্ধ হতে পারি, কিন্তু চিরকালের জন্য তা হয় না। যে মাটিতে কণ্টকতরু ওঠে সে মাটিকে যতক্ষণ শোধন না করা হয় ততক্ষণ তো কোনো ফল হবে না।

আপনার লোককেও যে পর করেছে, পরের সঙ্গেও যার আত্মীয়তা নেই, সে তো ঘাটে এসেছে, তার ঘর কোথায়। আর তার শ্বাসই বা কতক্ষণ। আজ আমাদের অনুতাপের দিন, আজ অপরাধের ক্ষালন করতে হবে। সত্যিকার প্রায়শ্চিত্ত যদি করি তবেই শত্রু আমাদের মিত্র হবে, রুদ্র আমাদের প্রতি প্রসন্ন হবেন।

মন্তব্যসমূহ

আরও দেখুন : 👉 বরণীয় মানুষের স্মরণীয় কথা

অভিজিৎ বিনায়ক বন্দ্যোপাধ্যায় অমর্ত্য সেন অরুন্ধতী রায় অলডাস হাক্সলি অস্কার ওয়াইল্ড অ্যাঞ্জেলা ডেভিস অ্যাডাম স্মিথ অ্যানিটা ব্রুকনার অ্যান্ড্রু জ্যাকসন অ্যারন কোপল্যান্ড অ্যারিস্টটল অ্যালবার্ট আইনস্টাইন অ্যালান ওয়াটস অ্যালান প্যাটন অ্যালান মুর অ্যালিস ওয়াটার্স অ্যালেক্সিস হার্ম্যান আইজ্যাক গোল্ডবার্গ আওরঙ্গজেব আগাথা ক্রিস্টি আচার্য প্রফুল্ল চন্দ্র রায় আচার্য সত্যেন্দ্র দাস আদি শঙ্করাচার্য আবু হামিদ আল গাজ্জালি আব্দুর রাজ্জাক মোল্লা আব্রাহাম লিংকন আমির খসরু আর্থার শোপেনহাওয়ার আর্থার সি ক্লার্ক আলফ্রেড নোবেল আলবার্ট আইনস্টাইন আলব্যার কাম্যু আলী হোসেন আলেকজান্ডার আলেকজান্দ্রিয়া ওকাশিয়ো-কর্তেজ আল্লামা ইকবাল আসাদ উদ্দিন ওয়াইসি ইবনে সিনা ইমানুয়েল কান্ট ইম্যানুয়েল ম্যাক্রোঁ ইয়াসের আরাফাত ইয়েভগেনি ইয়েভতুশেঙ্কো ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর উইনস্টন চার্চিল উইলিয়াম শেক্সপিয়ার উডি অ্যালেন উমর খালিদ ঋত্বিক ঘটক এ পি জে আবদুল কালাম এডওয়ার্ড গিবন এডওয়ার্ড মুঙ্ক এডওয়ার্ড স্নোডেন এডগার অ্যালান পো এপিজে আবদুল কালাম এম এস স্বামীনাথন এমা গোল্ডম্যান এরিয়েল ডুরান্ট এলিজিয়ার ইউডকভস্কি এলিফ শাফাক কনফুসিয়াস কপিল সিবল কমলা হ্যারিস কর্নেল সোফিয়া কুরেশি কাজী নজরুল ইসলাম কার্ট ভনেগাট কার্ল ইয়ুং কার্ল মার্কস কৃষ্ণ দ্বৈপায়ন ব্যাস কৌটিল্য ক্রিস পিরিলো খালিদা পারভিন খালেদ হোসেইনি গীতা গুন্টার গ্রাস গুরজাদা আপ্পা রাও গোবিন্দ পানসারে গৌতম বুদ্ধ গ্রেটা থুনবার্গ চন্দন রায় চাই জিং চাণক্য চার্লস বুকাওস্কি চিনুয়া আচেবে জঁ পল সার্ত্র জন এফ কেনেডি জর্জ অরওয়েল জর্জ ওয়াশিংটন জর্জ ক্যানিং জহরলাল নেহেরু জিড্ডু কৃষ্ণমূর্তি জিমি কার্টার জিমি হেনড্রিক্স জুলস রেনার্ড জে উইলিয়াম ফুলব্রাইট জেমস গ্রাহাম ব্যালার্ড জোসেফ কনরাড জ্যাক-ইভেস কৌস্তু জ্যোতি বসু জ্যোতিরাও ফুলে টম পলিন টমাস জেফরসন টমাস মান ড. আহমদ শরীফ ড. মহাম্মদ ইউনুস ড. মায়া অ্যাঞ্জেলু ড. মেঘনাথ সাহা ডঃ রণজিৎ বসু ডরিস লেসিং ডেভিড অ্যাটেনবরো ডেরেক ও’ব্রায়ান ডেসমন্ড টুটু থিওডোর রুজভেল্ট থিচ নাট হান দলাই লামা দীনেশচন্দ্র সেন দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর দ্যুতি মুখোপাধ্যায় নরেন্দ্র মোদী নাইজেল ফারাজে নাওমি উলফ নাওমি ক্লাইন নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু নেপোলিয়ন বোনাপার্ট নেলসন ম্যান্ডেলা নোম চমস্কি পল ভ্যালেরি পাবলো ক্যাসালস পার্থ চট্টোপাধ্যায় পিটার ইয়ারো পিথাগোরাস পূর্ণদাস বাউল পেট্রা নেমকোভা পেরিয়ার পোপ দ্বিতীয় জন পল পোপ ফ্রান্সিস প্রণব মুখোপাধ্যায় প্রতুল মুখোপাধ্যায় প্রধান বিচারপতির বেঞ্চ প্রশান্ত ভূষণ প্লুটার্ক প্লেটো ফিদেল কাস্ত্রো ফেই ফেই লি ফ্রাঙ্কলিন ডি রুজভেল্ট ফ্রিডরিখ নিৎশে ফ্রেড অ্যালেন বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় বব ডিলান বব মার্লে বান কি-মন বার্ট্রান্ড রাসেল বার্নি স্যান্ডার্স বি আর আম্বেদকর বিচারপতি বিনোদ দিবাকর বিনায়ক দামোদর সাভারকার বিপ্লবী গণেশ ঘোষ বিমান বসুর মন্তব্য বুদ্ধদেব দাশগুপ্ত বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য বেগম রোকেয়া বেঞ্জামিন ফ্রাঙ্কলিন বেনিতো মুসোলিনি বেনিত্তো মুসলিনি বেল হুকস ভগৎ সিং ভলতেয়ার ভি এস নইপল ভি এস নয়পল ভিক্টর হুগো ভিনসেন্ট ভ্যান গঘ ভ্লাদিমির লেনিন মকবুল ফিদা হুসেন মনমোহন সিং মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় মহাত্মা গান্ধী মহাবীর মহাভারত মাও সে তুং মাওলানা জালালউদ্দিন রুমি মাওলানা ভাসানী মাদার টেরেসা মাদ্রী কাকোটি মার্ক টোয়েন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র মার্গারেটর থ্যাচার মার্টিন লুথার কিং জুনিয়র মার্টিন স্করসেজি মালালা ইউসুফজাই মাহদী মোহাম্মদী মাহমুদ দারুউইশ মিশেল ফুকো মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ মেরি শেলি মোহন ভাগবত মোহাম্মদ আলী মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ ম্যালকম এক্স যতীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত যদুনাথ সরকার যুধিষ্ঠির রঘুরাম রাজন রঞ্জন চক্রবর্তী রঞ্জিত সেন রণজিৎ গুহ রবার্ট ফ্রস্ট রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রাজীব গান্ধী রামকিংকর বেজ রামকৃষ্ণ পরমহংস রুপসা রায় রুপি কাউর রেভারেন্ড অ্যান্ডু ফুলার রোজা পার্কস লি হুইটনাম লিও তলস্তয় লুডভিগ উইটগেনস্টাইন লুপিতা নিইয়ং’ও লেনার্ড বার্নস্টাইন শংকরাচার্য শতাব্দী দাস শময়িতা চক্রবর্তী শমীক লাহিড়ী শিবরাম চক্রবর্তী শিবাজী শিমন পেরেস শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায় শুভময় মিত্র শুভেন্দু অধিকারী শেখ মুজিবুর রহমান শেন ওয়ার্ন শ্রী সারদা দেবী শ্রীকৃষ্ণ শ্রীশ্রী হরিচাঁদ ঠাকুর শ্রীশ্রীআনন্দমূর্তি সক্রেটিস সত্যজিৎ রায় সমরেশ বসু সম্রাট আকবর সর্বপল্লি রাধাকৃষ্ণন সান ইয়াত সেন সালমান রুশদি সিগমুন্ড ফ্রয়েড সিদ্ধার্থ মুখোপাধ্যায় সিমন দ্য বোভোয়া সিমোন দ্য বোভোয়া সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি সেবাস্তিয়ান লেলিয়ো সেরেনা উইলিয়ামস সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায় সৌরভ গাঙ্গুলী স্টিফেন কিং স্টিফেন হকিং স্বামী বিবেকানন্দ স্যাম অল্টম্যান স্যার উইলিয়াম জোন্স স্লাভোজ জিজেক হওয়ার্ড জিন হজরত আলী হজরত মুহাম্মদ হযরত মুহাম্মদ হাইপেশিয়া হাফেজ ই সিরাজী হায়ায়ো মিয়াজাকি হিটলার হিপোক্রেটিস হিমাংশী নারওয়াল হেনরি ফোর্ড হেরাক্লিটাস হেরাস হেলমুট নিউটন হেলেন কেলার হোরেস হোসে সরামাগো
আরও দেখান

আরও দেখুন : 👉 গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে স্মরণীয় উক্তি

অবতার অবৈতনিক শিক্ষা অভাবি মানুষ অভিবাসী অমুসলিমদের অধিকার অরাজনৈতিক লেখক অর্থ বা টাকা অর্থনীতি অর্থনৈতিক সংস্কার অর্ধসত্য অলসতা অসততা অসত্য অসহিষ্ণুতা অসাম্য অহিংসা আইন আইনজীবী আত্ম সমীক্ষা আত্মরক্ষা আদর্শ সমাজ আধুনিক বিজ্ঞান আধ্যাত্বিক জীবন আমলাতন্ত্র আমলাদের ভূমিকা আমেরিকান ড্রিম আমেরিকার আরব ইসরাইল যুদ্ধ ইংরেজ ঐতিহাসিক ইংরেজ শাসন ইউক্রেন ইউনিয়ন ইউপিএ সরকার ইচ্ছা ইতিহাস ইনকাম ট্যাক্স ইসরাইল ইসরাইল-হামাস যুদ্ধ ইসরাইলি গণহত্যা ইসলাম ইসলাম ধর্ম ঈশ্বর ঈশ্বর-দর্শন উকিল উদারনীতি উদারপন্থী উদ্দেশ্য উদ্বাস্তু উন্নতি উন্নয়ন উপকথা উপনিষদ উৎপাদন উৎসব একনায়কতন্ত্র ওয়াকফ আইন ওয়াল স্ট্রিট ওষুধ ঔদ্ধত্য ঔপনিবেশিকতা কবি ও কবিতা কবিতা কমিউনিজম কর্ম কলকাতা কল্পনা কাজ কাপুরুষতা কার্য-কারণ সম্পর্ক কাশ্মীরের নিরাপত্তা কুম্ভ মেলা কুসংস্কার কূটনীতি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা কৃষি ব্যবস্থার সমস্যা কৃষিকাজ কৃষির সঙ্গে সংস্কৃতির সম্পর্ক কোরআন ক্যান্সার ক্যারিশমা ক্রিয়াবাদের মূলনীতি ক্রেডিট কার্ড কোম্পানি ক্ষমতা ক্ষমাশীলতা ক্ষুদ্রতা ক্ষুধা খরা ও বন্যা খোলা বাজার অর্থনীতি গণতন্ত্র গণনা গণহত্যা গবেষণা গীতা গো ভক্তি গো-হত্যা ঘৃণা বিদ্বেষ চাওয়া চাকরি চিকিৎসা চিন চিনা প্রবাদ চেতনা ছাত্র যুব জঙ্গল জনগোষ্ঠীর অস্তিত্ব জনবহুল শহর জমির অধিকার জলবায়ু জাতপাত জাতিবিদ্বেষ জাতীয় আয় জাতীয় সুরক্ষা এজেন্সি জাতীয়তাবাদ জায়নবাদ জিজিয়া কর জীবন জৈন ধর্ম জ্ঞান জ্ঞান চর্চা জ্ঞানী জ্ঞানী ব্যক্তি ঝুঁকি ডাক্তার ডাক্তারের দায়িত্ব ডেমোক্রেটিক পার্টি তিক্ততা তীর্থ দারিদ্র দাসত্ব দায়িত্ব দুঃখ দুঃখী মানুষ দুঃখের কারণ দুর্নীতি দূষণ দেখা দেশ দেশ ও ধর্ম দেশদ্রোহী দেশপ্রেম দ্বিজাতিতত্ত্ব ধনতন্ত্র ধনী ও ক্ষমতাধর ধরিত্রী ধর্ম ধর্ম ও উদারতা ধর্মগুরু ধর্মগ্রন্থ ধর্মনিরপেক্ষতা ধর্মরাষ্ট্র ধর্মান্তরকরণ ধর্মীয় নিপীড়ন ধর্ষণ ধার্মিক ধৈর্যশীলতা নজরদারি ব্যবস্থা নতুন প্রজন্ম নদী নাগরিকত্ব নামকরণ নারী নারী অধিকার নারী আন্দোলন নারী বিষয়ক সংস্কার কমিশন নারী স্বাধীনতা নারীবাদ নারীবিদ্বেষ নারীর সাফল্য নাস্তিকতা নিন্দা নিয়ম নির্বাচন নির্বোধ নীরবতা নেতৃত্ব নৈরাজ্য ন্যায়বিচার ন্যায় পরমাণু যুদ্ধ পরিবর্তন পরিবার ভেঙে যাওয়া পরিবেশ দূষণ পরিশ্রম পরিসংখ্যান পলিটিক্যল কারেক্টনেস পশ্চিম এশিয়ার সংঘাত পহেলগাও পাগল পাপ পাসওয়ার্ড পুঁজি পুঁজিপতি পুঁজিবাদ পুথিপাঠ পুরুষ পুরুষ মানুষ পুরোহিত পুলওয়ামা সন্ত্রাসবাদী হামলা পূজা পৃথিবী পৌরাণিক কাহিনি প্যালেস্টাইন প্রকৃতি প্রতিকৃতি প্রতিক্রিয়াশীল শক্তি প্রতিজ্ঞা প্রতিবাদ প্রতিভা প্রয়াণ দিবস প্রযুক্তি প্রাকৃতিক দুর্যোগ প্রাকৃতিক পরিবেশ প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা প্রিয় হবার কারণ প্রেম ফ্যাসিজম ফ্যাসিবাদ বক্তা বজ্রপাত বড় বিষয় বন্ধু বাঁশি বাঁশির সুর বাংলা ভাষা বাংলা ভাষা আন্দোলন বাংলা সাহিত্য বাংলাদেশ বাকস্বাধীনতা বাঙালি বার্ধক্য বিচার বিভাগের ক্ষমতা বিচার বিভাগের ভুল বিচারব্যবস্থা বিজয় বিজেপি সরকার বিজ্ঞান বিজ্ঞান চেতনা বিদ্যা বিদ্রোহ বিপর্যয় বিপ্লব বিবাহ বিশৃঙ্খলা বিশ্বযুদ্ধ বিশ্বাস বিশ্বের মূল সমস্যা বুড়ো হাওয়া বুদ্ধি বুদ্ধিমত্তা বুদ্ধিমান মানুষ বৃহৎ শহর বেহেস্ত বৈবাহিক ধর্ষণ বোঝাপড়া বৌদ্ধধর্ম ব্যক্তি জীবন ব্যক্তি স্বার্থ ব্যবসা ব্রাহ্মণ ব্রিটিশ শিল্প ব্যবস্থা ভক্তি ও ভক্তিভাজন ভগবান ভয় ভর্তুকি ভারত ভারতবর্ষ ভারতীয় জনগণ ভারতীয় সংবিধান ভারতীয় সেনাবাহিনী ভারতের অর্থনীতি ভালো থাকা ভালো নাগরিক ভালোবাসা ভাষা ভাষার বিলুপ্তি ভোট ভ্রাতৃত্ববোধ মত প্রকাশের স্বাধীনতা মন মনুষ্যত্ব মনের ব্যথা মন্দির মন্দির-মসজিদ বিতর্ক মহাকুম্ভ মহান আত্মা মহাবিশ্ব মহাভারত মহামারী মা মাতৃভাষা মানব পাচার মানব সভ্যতা মানবধিকার মানবসম্পদ মানুষ মানুষ হত্যা মারাঠা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র মিউজিসিয়ান মিডিয়া মিথ্যা মুক্তির উপায় মুঘল সম্রাট মুসলমান মুসলিম বিজয় মৃত্যু মেধাবী মেয়েদের ক্ষমতা মোবাইল ফোন যুক্তি যুক্তিবাদী মানুষ যুদ্ধ রণকৌশল রাগ রাজধর্ম রাজনীতি রাজনীতিবিদ রাজনৈতিক ক্ষমতা রাষ্ট্র রাষ্ট্রপতি রোগ নিরাময় লক্ষ্য লাল ফিতা লেখক শঙ্কা শান্তি শান্তি পর্ব শাস্তি শিক্ষক শিক্ষকতা শিক্ষা শিক্ষাল্পতা শিক্ষিত মানুষ শিখ গণহত্যা শিখ-বিরোধী দাঙ্গা শিল্পের ভাষা শিল্পের স্বাধীনতা শিশু শিশুশ্রম শুদ্ধ ও সঠিক চিন্তা শূদ্র জাতি শোষক শ্রম শ্রমিক শ্রেণি শ্রীলঙ্কা সংখ্যাগরিষ্ঠ সংখ্যালঘু সংগীত সংবিধান সংবিধানের বেসিক স্ট্রাকচার সংস্কার সংস্কৃত ভাষা সংস্কৃতি সততা ও শিক্ষা সত্য সন্ত্রাসবাদ সন্দেহ সন্ন্যাসী সবুজ উদ্ভিদ সমাজ সমাজ বিষয়ক সমাজচ্যুত দল সমাজতন্ত্র সমৃদ্ধি সম্পদ সম্মান সম্মেলন সরকার সহিষ্ণুতা সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান সাধারণতন্ত্র সাফল্য সামাজিক স্বাধীনতা সাম্প্রদায়িকতা সাম্যবাদ সাম্রাজ্যবাদ সাহস সাহিত্যিক সিদ্ধান্ত সুখ সুন্দরতম জিনিস সুপ্রিম কোর্ট সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি সুশাসন সৃষ্টিকর্তা সোনা সৌন্দর্য স্কুল বোর্ড স্ট্রিট গ্যাং স্ত্রীকে লেখা পত্র স্থায়িত্ব স্বপ্ন স্বর্গ স্বাধীনতা স্বাধীনতা সম্পর্কিত স্বামী স্বাস্থ্য স্বাস্থ্যব্যবস্থা স্লোগান হালকা হওয়া হিংসা হিন্দু হিন্দু ধর্ম হিন্দু মহাসভা হিন্দু মুসলমান সম্পর্ক হিন্দু শাস্ত্র হিন্দু সমাজ হিন্দুত্ব হিন্দুর ভগবান হিন্দুশাস্ত্রে বিজ্ঞান
আরও দেখান

জনপ্রিয় পোস্টসমূহ